Home খেলা অলিম্পিক থেকে জোকোভিচের বিদায়

অলিম্পিক থেকে জোকোভিচের বিদায়

91
0
SHARE

টোকিও অলিম্পিক থেকে ছিটকে গেলেন বিশ্বের এক নম্বর টেনিস তারকা নোভাক জোকোভিচ। পুরুষদের একক লড়াইয়ের ফাইনালে উঠতে পারেননি নাম্বার ওয়ান এই টেনিস তারকা।

শুক্রবার (৩০ জুলাই) পুরুষ এককের সেমিফাইনালের শীর্ষবাছাইয়ে জার্মান তারকা আলেকজান্ডার জেরেভের কাছে হেরে যান জোকোভিচ।

স্বর্ণের লড়াই থেকে ছিটকে ব্রোঞ্জ পদকের লড়াইয়ে স্পেনের পাবলো কারেনো বুসতার বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ২০টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ী সার্বিয়ান এই টেনিস তারকা।

এর আগে ২০০৮ সালে বেইজিং অলিম্পিকে সেমিফাইনালে রাফায়েল নাদালের কাছে হেরে গিয়েছিলেন জোকোভিচ। পরে জেমস ব্লেককে হারিয়ে ব্রোঞ্জপদক জিতেন। অলিম্পিকে জোকোভিচের সেটাই সেরা পারফরম্যান্স।

এদিকে, একে একে অলিম্পিক থেকে বিদায় নিয়েছেন বাংলাদেশের অন্য অ্যাথলিটরা। অলিম্পিকে সাঁতারে বাংলাদেশের প্রতিযোগী ছিলেন দুই জন। ৫০ মিটার ফ্রি স্টাইলে আরিফুল ইসলাম ও জুনাইনা আহমেদ। তারা দুজনেই গড়েছেন ব্যক্তিগত রেকর্ড। মৃদু স্বপ্ন থাকলেও আশাহত হতে হয়েছে। ৫০ মিটার ফ্রি স্টাইলের হিট থেকেই বাদ পড়তে হয়েছেন দেশসেরা এই সাঁতারুকে।

সাঁতারের ৪ নম্বর হিটে ভিনসেন্ট, কম্বোডিয়া, নাইজার, জাম্বিয়ার সাঁতারুদের সঙ্গে পুলে নামেন লাল সবুজের পতাকার বাহক আরিফুল ইসলাম। সব মিলিয়ে আট প্রতিযোগী ছিল এই হিটে। একেবারে আশাহত করেননি প্রতিভাবান এই সাঁতারু। হিটে হয়েছেন তিন নম্বর। যেখানে করেছেন ক্যারিয়ার সেরা টাইমিং ২৪.৮১। এর আগে তার টাইমিং ছিল ২৪.৯১।

এই হিটে তার উপরের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ভিনসেন্টের কাডোগান শান করেন ২৪.৭১ এবং দ্বিতীয় হওয়া নাইজারের সাঁতারুর টাইমিং হয় ২৪.৭৫। ১০টি হিট থেকে সেরা টাইমিং করা ১৬ সাঁতারু যাবেন পরের পর্বে।

নারীদের ৫০ মিটার ফ্রি স্টাইলে নিজের সেরা টাইমিং করতে পারলেন না তরুণ সাঁতারু জুনাইনা আহমেদ। ৩ নম্বর হিটে তাজিকিস্তান, ফিলিস্তিন, বেনিন, কুয়েত, কম্বোডিয়ার সাঁতারুদের সাথে পুলে নামেন জুনাইনা।

এর আগে তার সেরা টাইমিং ছিল ২৯.০৫। এদিন ২৯.৭৮ টাইমিং করে ৮ সাঁতারুর মাঝে হয়েছেন ৫ নম্বর। এরই সাথে শেষ হলো সাঁতারে বাংলাদেশের অলিম্পিক যাত্রা। এখন পর্যন্ত ৫ অ্যাথলিট অংশ নিয়ে ফিরেছেন খালি হাতে।

এর আগে টোকিও অলিম্পিকে দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম স্বর্ণপদকের দেখা পেয়েছে সাঁতারে। তাতজানা শোয়েনমেকারের হাত ধরে এসেছে এই পদক। বিশ্বরেকর্ড গড়ে দেশকে ভাসিয়েছেন উৎসবে তিনি।

মেয়েদের ২০০ মিটার তিনি শেষ করেছেন ২ মিনিট ১৮.৯৫ সেকেন্ডে। আর এতেই বিশ্বরেকর্ডের খাতায় নাম লেখান তিনি। এর আগে বিশ্বরেকর্ডটি ছিল ডেনমার্কের রিকে মোলের পেদেরসেনের।